হরে কৃষ্ণ প্রতিটি নগর ও গ্রামে সকলেরই উচিত শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর উপদেশ লাভ করে দিব্যজ্ঞান লাভ করা। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলকেই কৃষ্ণ ভাবনার অমৃত বিতরণ করা উচিত। তার ফলে সারা পৃথিবী শান্তি ও আনন্দ লাভ করবে এবং সকলেই শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর মহিমা কীর্তন করবে, যা তিনি চেয়েছিলেন। চণ্ডাল বলতে যারা কুকুরের মাংস আহার করে তাদের বুঝানো হয়েছে। তারা হচ্ছে সব চাইতে নিম্ন স্তরের মানুষ। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কৃপার প্রভাবে চণ্ডালেরা পর্যন্ত কৃষ্ণ ভক্তি লাভ করতে পারে। কৃষ্ণ ভক্তি কোন একচেটিয়া অধিকারভুক্ত নয়। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কৃপা লাভের অধিকার সকলেরই রয়েছে। তা গ্রহণ করে সুখি হওয়ার সুযোগ সকলকেই দেওয়া উচিত। শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃত।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ক্ষমা প্রার্থণা মন্ত্র

যদি ব্রজের লতা হইতাম, বৃক্ষ মূলে পড়ে থাকতাম। ভক্ত, বৈষ্ণব হেঁটে যেতে, তাদের চরণ ধূলা লইতাম।। লতা হয়ে শ্রীকৃষ্ণ পেল। আমার মানব জনম বৃথা গেল।। তাই শ্রীগুরুদেব। প্রভুপাদ শ্রীল চৈতন্য সুন্দর গোস্বামীজী বলেছেন? পেয়ে জনম হারাইলে আরকি জনম হবে। এমন সেই জনম পেয়ে ভজলাম না মাধবে।। জয় শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ।। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।